ব্রিটিশ শাসনামলের আনুমানিক ১৯৪৩ সালে প্রথম মাইটভাঙ্গা ও সারিকাইত এই ২টি গ্রাম নিয়ে মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন গঠিত হয়। ঐ সময়ে ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান কে গ্রাম প্রেসিডেন্ট বলা হত। ১৯৫০ সালে পাকিস্তান শাসনামলে গ্রাম প্রেসিডেন্ট এর পদকে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদবী ঘোষণা করা হয়। ১৯৫৪ সালে প্রথম গ্রাম প্রেসিডেন্ট হন মৃত খান বাহাদুর খবিরুল হক । তারপর পর্যায়ক্রমে মৃত জনাব মোস্তানছের বিল্লা প্রেসিডেন্ট এর দায়িত্ব পালন করেন। তিনিই মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭১ এ বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর পরবর্তী সময়ে মাষ্টার হাফিজুর রহমান ১৫নং মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৫ সালে প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে তৎকালীন প্রশাসক মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন থেকে সাতঘরিয়া গ্রাম কে পৃথক করে সারিকাইত নামে আলাদা ইউনিয়ন গঠন করা হয়। বর্তমানে ১১টি ছোট বড় গ্রাম মিলিয়েই মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ।
তবে ঐ সময়ে গরু গাড়ি ছিল মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন একমাত্র যোগাযোগ স্থাপনকারী বাহন।
তথ্যসূত্র: সনজয় রায় (উদ্যোক্তা) UISC।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস